অনলাইন ডেস্ক: থার্টি ফার্স্ট নাইটে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের উন্মুক্তস্থানে কোনো অনুষ্ঠান নেই। কেবল সৈকততীরের হোটেল-মোটেলগুলোতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠান করা যাবে বলে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
কয়েক বছর ধরে সমুদ্রসৈকতে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনে লাখ লাখ পর্যটক সমাগম ঘটে। তবে করোনাকালীন সময় থেকে সৈকতে কনসার্ট, গান-বাজনা ও বড় অনুষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইটে সমুদ্র সৈকতে রাত ১২টার পর পর্যটক সমাগম নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। গত ২৩ ডিসেম্বর পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন বছরকে বরণ ও পুরোনো বছরকে বিদায় জানাতে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের বাড়তি চাপ থাকতো।
কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ হোটেল রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি মুকিম খান বলেন,থার্টি ফার্স্ট নাইটে সৈকতে কনসার্ট বা বড় কোনো অনুষ্ঠান না থাকায় পর্যটক আসার ক্ষেত্রে প্রভাব পড়ছে।
ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক গাজী মিজান বলেন, সমুদ্র সৈকতে আতশবাজি ও কনসার্ট করা যাবে না। শুধুমাত্র হোটেল-মোটেলগুলোতে অনুষ্ঠান করার অনুমতি রয়েছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।